শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ১০:৪২ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বাংলাদেশের মুখপত্রে আপনাকে স্বাগতম।
শিরোনাম :
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক উপর বর্বর ও পরিকল্পিত হামলার ঘটনা  আওয়ামীলীগ নোতাকে নিয়ে ম্যানেজিং কমিটি গঠন শ্রীনগরে জমি সংক্রান্ত বিরোধেরে জেরে প্রবাসী পরিবারকে হয়রানি মূলক মামলা ও হামলার হুমকির   অভিযোগ  ব্রাহ্মণপাড়ায় আব্দুল মতিন খসরু মহিলা ডিগ্রী কলেজ ও মোশাররফ হোসেন খান চৌধুরী কলেজের এইচ, এস, সি পরীক্ষারর্থীদের বিদায় মুরাদনগরে সন্ত্রাসীদের হুমকিতে অবরুদ্ধ একটি পরিবার প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পানিতে ডুবে বাবা-মেয়ের মৃত্যু নৈঃশব্দ্যের নিমগ্ন ডুব— ঈশিতা ইমু মানবতার বিরুদ্ধে ইসরায়েল এর হামলা ১১৭ ফিলিস্তিনি নিহত চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ

কঙ্গোতে বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত অন্তত ২০

বাংলাদেশের মুখপত্র ডেস্ক :
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২১

 আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ মধ্য আফ্রিকার দেশ ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে (ডিআর কঙ্গো) বন্দুকধারীদের হামলায় ২০ জন নিহত হয়েছেন। গত রোববার (২১ নভেম্বর) রাতে দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় বসবাসরত বাস্তুচ্যুত সাধারণ মানুষের ওপর এই হামলা ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। আফ্রিকার এই দেশটির কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

কঙ্গোর ইতুরি প্রদেশের সামরিক সরকারের মুখপাত্র জুলস এনগঙ্গো রয়টার্সকে বলেন, কোডেকো মিলিশিয়া বাহিনীর যোদ্ধারা গত রোববার রাতে দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় অবস্থিত একটি গ্রামে হামলা চালায়। তিনি জানান, বন্দুকধারীরা ১২ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে। নিহতদের ৬ জনই শিশু।

তবে পরে টুইটারে দেওয়া এক বার্তায় ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কেন্দ্রীয় সরকারের মুখপাত্র প্যাট্রিক মুয়ায়া জানান, হামলার নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ জনে। তবে নিহতের সংখ্যা আরও বেশি বলে দাবি করেছেন স্থানীয়রা।

জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, কঙ্গোর ইতুরি প্রদেশের জুগু অঞ্চলে ২০১৭ সাল থেকে চালানো একের পর এক হামলায় কোডেকো মিলিশিয়ার যোদ্ধারা শত শত বেসামরিক মানুষকে হত্যা করেছে। এছাড়া হাজার হাজার মানুষকে তাদের বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালিয়ে যেতেও বাধ্য করেছে গোষ্ঠীটি।

ডিআর কঙ্গোর উত্তরের সীমান্ত লাগোয়া দেশগুলো হলো উগান্ডা, রুয়ান্ডা ও বুরুন্ডি। ওই অঞ্চলে শতাধিক সশস্ত্র বিদ্রোহীগোষ্ঠী সক্রিয় রয়েছে। আনুষ্ঠানিক ভাবে ২০০৩ সালে গৃহযুদ্ধ শেষ হলেও এখনও এ রকম হামলা প্রায়ই হয়।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর