বাংলাদেশের মুখপাত্র ঃ ‘মাঠ পর্যায়ে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের সমস্যা রয়েছে’– এর বেশি সমালোচনা করেননি শিক্ষাবিদরা। কিন্তু অভিভাবকসহ একটি শ্রেণি নতুন শিক্ষাক্রমের বিরোধিতা করছেন, অনেকে করছেন বিষোদগারও। ঘটনা এখানেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। শিক্ষাক্রমের অংশ নয়, এমন কিছু বিষয়ের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েও মিথ্যাচার করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা প্রশ্ন তুলেছেন, নতুন শিক্ষাক্রম বুঝতে না পেরে অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন হতে পারেন, কিন্তু মিথ্যাচারের অর্থ কী? অভিভাবকরা কি মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছেন? নাকি স্বার্থান্বেষী কোনও গোষ্ঠী এটি করছে? কী কারণে এত অপপ্রচার ও বিরোধিতা?
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বলছে— নতুন শিক্ষাক্রম শুরু করার ঘোষণা দেওয়ার সময় থেকেই বিরোধিতা করা হচ্ছে। জাতীয় সংসদে মিথ্যা তথ্য দিয়ে এর বিরোধিতা করা হয়েছে। শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হলে অভিভাবকদের উসকানি দেওয়া হয়েছে এর বিরোধিতা করতে। অভিভাবকদের বিভ্রান্ত করতে নানা মিথ্যা তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টিরও চেষ্টা করা হচ্ছে। ব্যাঙের লাফ বা হাঁসের ডাক কিংবা ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি, কোনও কিছুই বাদ যায়নি মিথ্যাচার করতে।