ঢাকা জেলার সবুজবাগ থানা এলাকার ভুক্তভুগী সাধারন নাগরিকগন, সাইদুর রহমান বাবুল, পিতাঃ আঃ কুদ্দুস (কসাই), থানার সবুজবাগ একো কর্তৃক বিভিন্নভাবে জুলুম হামলা, মামলা সহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের স্বিকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। সাইদুর রহমান বাবুল সাবেক একজন আদম ব্যবসায়ী ছিল এলাকার বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে দীর্ঘদীন পলাতক ছিল। পরবর্তীতে তার শ্বশুর প্রথমবারের মত ২০১৮ সালে ৭৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হওয়ায় সে এলাকায় আসে এবং শ্বশুরের ক্ষমতার অপব্যবহার শুরু করে। ভরাট করে সরকারী খাল যা এখনো দখলমুক্ত হয়নি। বিভিন্ন মানুষের জমি দখল করে। অনুমতি ছাড়া বালু ভরাট করে এবং মাটি বিক্রি করে , আরো উল্লেখ্য পাওনা টাকা চাইলে প্রানে মারার হুমকি এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেন।
সকল সাধারন জনগনের উপর চলে নির্বিচারে অত্যাচার এবং তৈরি করে ভয়ংকর কিছু কিশোরগ্যাং।ভূমি দুস্যুতা, মাদকব্যবসা সহ তার মাধ্যমে চলে ব্যপক প্রকাশ্যে চাদাবাজি। অনেকের সাথে অংশিদারী ড্রেজার ও বুস্টারসহ বিভিন্ন ব্যবসাকরলেও তাদের অপকর্মে লিপ্ত করতে না পারায় ব্যবসা হতে মৌখিকভাবে অংশিদারি হতে বাদ দিয়ে দেয় এবং পাওনা টাকা দিতে সরাসরি অস্বীকার করে।ব্যবসা চলাকালীন সময়ের কিছু পাওনাদার তার সাথে এসব পেশায় লিপ্ত হয়েছেন এবং বাকিরা টাকা আদায়ও করতে পারছেন না এছাড়া ভয়ে মুখও খুলেছেন না। কারন তার শ্বশুর প্রয়াত কাউন্সিলর জনাব শফিকুল ইসলাম মে ২০২১ সালে মৃত্যবরন। স্থানীয় থানাগুলোতে দীর্ঘদিনের সখ্যতা থাকায় তার বিরুদ্ধে ভয়ে অভিযোগ দিতে পারছে না ভাইপদিয়া এলাকার নিরীহ জনসাধারণ সহ বিভিন্ন এলাকার ভুক্তভুগী। গত ৪-৫ টি বছর আগেরও পলাতক ব্যাক্তিবর্তমানে এত বিপুল পরিমান অর্থ সম্পদের মালিক হটাৎ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। যে ব্যক্তি ২০১৬ মাত্র ৩০,০০০/- হাজার টাকা ঋণ দিতে না পেরে এলাকা ছেড়ে চলে গেল।এছাড়াও সে “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়” এর ছাত্র হওয়াও অপরাধ করেও বিভিন্ন দফতরে তাহার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুদের সহযোগিতায়/সুপারিশ এ পার পেয়ে যায়। এসব সুপারিশ তার অপরাধ জগতের অন্যতম হাতিয়ার, উল্লিখিত অভিযোগ সুষ্ঠভাবে তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েহাজারো অশ্রুসিক্ত জনসাধারনকে জুলুম নির্যাতন হতে মুক্তি, এই দস্যুর অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত, সকলের পাওনা এবং ক্ষতিপূরণ দিয়েঅপরাধী বাবুলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী এলাকাবাসীর