বৈঠকে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ এবং আসন্ন সাধারণ নির্বাচনে তাদের নীতি–অবস্থান নিয়ে আলোচনা হয়।
রাষ্ট্রদূত জানান, তারা চট্টগ্রাম বন্দর উন্নয়ন এবং কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত উপকূলীয় অঞ্চলে অবকাঠামো ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পে প্রায় ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগে আগ্রহী।
আলোচনায় ড. খান দীর্ঘদিনের প্রস্তাবিত সমুদ্র থেকে ভূমি পুনরুদ্ধারের বিষয়টি তোলেন এবং এ ক্ষেত্রে ডেনিশ বিশেষজ্ঞতার ব্যবহার নিয়ে মতবিনিময় করেন।
এ ছাড়া উচ্চকক্ষ গঠন এবং অনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতি নিয়েও বিস্তারিত আলাপ হয়। ড. মঈন খান উভয় ব্যবস্থার সুবিধা ও সীমাবদ্ধতা বিশ্লেষণ করে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় সমাজের ভিন্নতা ব্যাখ্যা করেন।